Hesperian Health Guides

ঔষধের সাহায্যে রক্তের চিনি ব্যবস্থাপনা করা

এই অধ্যায়ে

কিভাবে খাওয়া, শরীর চর্চা, এবং ঔষধ আপনার দেহকে প্রভাবিত করে আপনার রক্তের চিনিকে অনেক বেশী বেড়ে যাওয়া রোধ করে আপনাকে অসুস্থ্য করে না তোলে বা তা আপনার জন্য জরুরী অবস্থার (হাইপারগ্লাইসেমিয়া) সৃষ্টি না করে তা শিখুন। ডায়াবেটিসের জন্য ঔষধ রক্তে চিনির মাত্রা আরও বেশী হ্রাস করতে সাহায্য করতে পারে, কিন্তু অতিরিক্ত ইনসুলিন বা সালফনিলুরিয়া চিনি মাত্রা অনেক নীচে নামিয়ে ফেলতে পারে এবং রক্তে চিনির মাত্রা কমিয়ে (হাইপো্গ্লাইসেমিয়া ) দিতে পারে। আপনি যদি এই ঔষধগুলো গ্রহণ করেন, তবে কী কী কারণে রক্তে আপনার চিনির মাত্রা বেড়ে যায় বা কমে যায় তা জানার জন্য প্রায়শই এগুলোর পরীক্ষা করুন। এর মাধ্যমে আপনি যে আপনার ডায়াবেটিসকে ভালভাবে সামলাচ্ছেন তা বুঝতে পারবেন।

রক্তে আপনার চিনির মাত্রা পরীক্ষা করা

যেমন আগে আলোচনা করা হয়েছে (ডায়াবেটিসের পরীক্ষা করা), ডায়াবেটিস নির্ণয় করতে রক্ত পরীক্ষার ব্যবহার করা যেতে পারে। লোকে ডায়াবেটিস সামলাতেও রক্ত পরীক্ষার ব্যবহার করে থাকে। রক্তের চিনি মাপক (গ্লুকোমিটার) ব্যবহার এবং একটি এ১সি পরীক্ষা, এই দুই ভাবে রক্তে চিনির মাত্রার পরিমাণ অনুসরণ করা যায়। এগুলো ভিন্ন ভিন্ন তথ্য প্রদান করে, কিন্তু উভয়ই সাহায্যকারী।

গ্লুকোমিটার হলো একটি সাধারণ যন্ত্র যা পরীক্ষার সময়ে রক্তে চিনির পরিমাণ পরিমাপ করে। খাওয়ার আগে বা পরে আপনার পরীক্ষার ফলফল কিভাবে পরিবর্তিত হয় তা দেখার জন্য দিনের ভিন্ন ভিন্ন সময়ে, এবং বিভিন্ন দিনে পরীক্ষা করা সবথেকে ভাল। আপনি পরীক্ষা করতে পারেন:

  • খাওয়ার আগে। একটি ভাল শ্রেণী হলো ৪.৪ - ৭২ এমএমওএল (৮০ - ১৩০ এমজি/ডিএল)।
  • খাওয়া শুরু করার ২ ঘন্টা আগে। একটি ভাল মাত্রা হচ্ছে ১০ এমএমওএল/এল (১৮০ এমজি/ডিএল)।


পরীক্ষা করতে আপনার আঙ্গুল থেকে এক ফোটা রক্ত পরীক্ষণ ফালিতে রাখুন তখন গ্লুকোমিটারে রক্তে চিনির মাত্রা দেখা যাবে। গ্লুকোমিটারের উপর নির্ভর করে এটি হয়তো আপনাকে পরীক্ষণ ফালিটিতে রক্ত রাখার আগে ফালিটিকে গ্লুকোমিটারে প্রবেশ করাতে বলতে পারে (নীচে দেখুন) বা ফালিটি গ্লুকোমিটারে প্রবেশ করানোর আগেই ফালিটির উপর রক্ত রাখতে বলতে পারে।

হাতের একটি আঙ্গুল সূঁচ দিয়ে ফুটো করা হয়েছে।
হাতের একটি আঙ্গুল গ্লুকোমিটারের একটি পরীক্ষণ ফালিকে স্পর্শ করে আছে।
একটি সূঁচ বা তীক্ষ্ণ ফলাযুক্ত ছোট ছুরি ব্যবহার করে পরীক্ষণ ফালিতে রাখার জন্য এক ফোঁটা রক্ত সংগ্রহ করুন। এই ধরনের গ্লুকোমিটারে, প্রথমে পরীক্ষণ ফালিটি প্রবেশ করান, তারপর ফালিটির মাথায় আপনার আঙ্গুলের মাথার রক্তের ফোঁটাটি স্পর্শ করান।
‘আজকের ডায়াবেটিস দল’ লেখা চিহ্নযুক্ত একটি বিশ্রামাগারে একজন নারী।

কোন কোন ব্যক্তির ঘরে গ্লুকোমিটার আছে এবং তারা নিজেরাই মাঝে মাঝেই পরীক্ষা করতে পারে। অন্যান্যরা একটি স্থানীয় ক্লিনিক বা ডায়াবেটিক সহায়তা দলের কাছ থেকে গ্লুকোমিটার নিয়ে ব্যবহার করতে পারে। অনেক ব্যক্তিই একই গ্লুকোমিটার নিরাপদভাবে ব্যবহার করতে পারে। কিন্তু রক্ত নেয়ার জন্য সূই বা সুঁচাগ্র ছুরি একজনের বেশী ব্যবহার করবেন না--সেগুলোর মাধ্যমে এইচআইভি বা রক্ত বাহিত অন্যান্য অসুস্থ্যতা ছড়াতে পারে।

এ১সি পরীক্ষাটি (গ্লাইকোসাইলেটেড হিমোগ্লোবিন পরীক্ষা) শুধুমাত্র ক্লিনিকে বা হাসপাতালে করা সম্ভব। এই পরীক্ষার মাধ্যমে পূর্ববর্তী মাসগুলোতে রক্তে চিনির গড় মাত্রা দেখা হয়, যাতে ঐ দিনের মাত্রা না দেখে সাধারণভাবে আপনি কিভাবে আপনার ডায়াবেটিস সামলাচ্ছেন তা দেখা যায়। ডায়াবেটিসযুক্ত বেশীরভাগ মানুষের জন্যেই ৮.০% এর কম একটি ভাল মাত্রা। যদি এই পরীক্ষাটি করার ব্যবস্থা থাকে তবে তা বছরে একবার বা দুইবার করার চেষ্টা করুন।

আপনার স্বাস্থ্য কর্মী বা ডায়াবেটিস কার্যক্রম হয়তো আপনার ব্যক্তিগত অবস্থার জন্য সামান্য ভিন্ন সংখ্যা ব্যবহার করবে। আপনার দেহকে বোঝা, কী জিনিস আপনার দেহের চিনির মাত্রাকে প্রভাবিত করে, এবং কোন মাত্রায় থাকলে আপনি সবথেকে ভাল অনুভব করেন তা বোঝা আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

NWTND Diab Page 19-2.png

ডায়াবেটিসের জন্য ঔষধ

ঔষধ ডায়াবেটিসকে নিরাময় করতে পারে না। কিন্তু কোন কোন ঔষধ রক্তে চিনির মাত্রা হ্রাস করতে পারে। কোন কোন বনৌষধীও তা পারে।

অধিকাংশ মানুষই কোন ঔষধ ছাড়াই ধরন ২ ডায়াবেটিস সামলাতে শুরু করে। বেশীরভাগ সময়েই স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, শরীর চর্চা, এবং বনৌষধী রক্তে চিনির মাত্রা হ্রাস করে ব্যক্তিকে স্বাস্থ্যবান রাখার জন্য যথেষ্ট।

যদি স্বাস্থ্যকর খাওয়া, বেশী বেশী শরীর চর্চা, ও বনৌষধী একজন ব্যক্তির লক্ষণগুলোর উন্নতিতে সাহায্য না করে, তবে ঔষধ রক্তে চিনির মাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়া এবং নতুন সমস্যা শুরু হওয়া থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করতে পারে। কখনো কখনো একজন স্বাস্থ্য কর্মী হয়তো আপনাকে দু’টো ঔষধ একত্র করে ব্যবহার করতে বলতে পারে বা, কিছু দিন পর, ঔষধের মাত্রা বা আপনি যে ঔষধ ব্যবহার করছেন তা পরিবর্তন করতে বলতে পারে।

নিয়মিতভাবে সঠিক সময়ে ঔষধ সেবন করতে হবে। নিশ্চিত করুন যেন আপনার পরিবারের সদস্যরা আপনার ঔষধের সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো সম্পর্কে এবং জরুরী অবস্থায় কী করতে হবে তা জানে। এবং মনে রাখুন: ঔষধ হলো স্বপরিচর্যার একটি অংশ মাত্র। ডায়াবেটিসের ঔষধ সেবন করলেও আপনাকে স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করতে হবে এবং সক্রিয় থাকতে হবে।

মেটফরমিন

মেটফরমিন ডায়াবেটিসের খুবই সাধারণ একটি ঔষধ এবং অনেক লোকের জন্যই এটি সবথেকে ভাল চয়ন। মেটফরমিন সাধারণত দিনে ২বার নেয়া হয়। আপনি মেটফরমিন শুরু করার সময় এটি পেটের সমস্যা ও ডাইরিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এটি সাধারণত ১ থেকে ২ সপ্তাহের মধ্যে চলে যেতে পারে এবং খাওয়ার সময় মেটাফরমিন নেয়ার মাধ্যমে প্রায়শই তা এড়িয়ে চলা যায়। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যদি অতিরিক্ত খারাপ আকার ধারণ করে বা যদি সময়ের আবর্তে এর উন্নতি না হয় তবে, আপনার স্বাস্থ্য কর্মী হয়তো ঔষধ বন্ধ করে দিতে পারে বা ঔষধের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। বৃক্ক ও যকৃতের রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মেটফরমিন ব্যবহার করা উচিত নয়।

সালফনিলুরিয়া

সালফনিলুরিয়াঔষধগুলো, যেমন গ্লিবেনক্ল্যামাইড, গ্লিপিজাইড, এবং টালবুটামাইড সাধারণত খাওয়ার আগে দিনে এক থেকে দুই বার গ্রহণ করতে হয়।

সালফনিলুরিয়ার ব্যবহারের বিপদ হলো যে এগুলো রক্তে চিনির মাত্রাকে অতিরিক্ত নীচে নামিয়ে ফেলতে পারে, ও মাথা ঘুরানো, দুর্বলতা, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, কাঁপুনি, ঘাম ঝরা, বা এমনকি মৃত্যুরও কারণ ঘটাতে পারে । যদি অন্য কোন লক্ষণ দেখা দেয় তবে রক্তে আপনার চিনির মাত্রাকে বাড়াতে দ্রুত কোন মিষ্টি জাতীয় জিনিস খেয়ে নিন। নিশ্চিত করুন যে পরিবারের সদস্যরাও এই চিহ্নগুলো সম্পর্কে এবং সাহায্যের জন্য কী করতে হবে তা জানে।

সালফরিলুরিয়া ব্যবহারের সময় রক্তে চিনির মাত্রা অতিরিক্ত কমে যাওয়া থেকে রোধ করতে:

  • খাদ্যগ্রহণ করা বাদ দেবেন না। আপনি যদি খেয়ে না থাকেন তবে সালফনিলুরিয়া ঔষধ গ্রহণ করবেন না।
  • সকালের নাস্তার সময় প্রোটিন জাতীয় বা অন্যান্য পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করুন।
  • শারীরিক পরিশ্রম, শরীর চর্চা, বা খেলাধুলা করলে একটু বেশী পরিমাণে খাবার গ্রহণ করুন।
  • আপনার সাথে ফলের রস, মিষ্টি, বা চিনি রাখুন যাতে আপনি দুর্বল অনুভব করলে বা আপনার মাথা ঘুরালে যাতে আপনি খেতে পারেন।


যদি রক্তে চিনি প্রায়শই কমে যায় তবে আপনার স্বাস্থ্য কর্মী হয়তো ঔষধ সেবন করা বন্ধ করতে বলতে পারে বা মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে।

সালফনিলুরিয়ার অন্য সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে ওজন বেড়ে যাওয়া। আপনার হয়তো খাওয়া ও অনুশীলণের প্রতি আরও মনোযোগী হতে হবে, অথবা মেটফরমিন বা ইনসুলিন ব্যবহার করতে হতে পারে। সালফনিলুরিয়া অনেক বছর ব্যবহার করার পর হয়তো এগুলো চিনির মাত্রা কমিয়ে রাখতে তেমন ভাল কাজ নাও করতে পারতে পারে। এরকম যদি হয় তবে একজন স্বাস্থ্য কর্মীর সাথে কথা বলুন।

ইন্সুলিন

ইন্সুলিন ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে দেয়া হয়। এটিই রক্তে চিনি কমাবার সবথেকে দ্রুততম উপায়। প্রথমে হয়তো ইন্সুলিন প্রবেশ করানো খুব ভীতিকর হতে পারে, কিন্তু কয়েক বার করার পর লোকে এটি কিভাবে করতে হয়ে তা শিখে ফেলে এবং এতে অভ্যস্ত হয় যায়। ধরন ১ ডায়াবেটিসযুক্ত মানুষদের বাঁচার জন্য ইন্সুলিনের প্রয়োজন হয়।

ইন্সুলিন একটি হরমোন যা আপনার দেহ রক্তের চিনির মাত্রাকে একটি ভাল পরিসরে রাখতে তৈরী করে। ধরন ১ ডায়াবেটিসযুক্ত ব্যক্তিরা কোন ইন্সুলিন তৈরী করে না। ধরন ২ যুক্ত ব্যক্তিরা এগুলো যথেষ্ট তৈরী করতে পারে না। ইন্সুলিন সম্পর্কে অনেক কল্পকাহিনী রয়েছে। ইন্সুলিন অন্ধত্ব সৃষ্টি করে না, ডায়াবেটিসকে আরও খারাপ করে তোলে না, এবং আপনি এটি নেয়া শুরু করলে এটির উপর নির্ভরতা তৈরী হয় না। ইন্সুলিন আপনাকে আপনার ডায়াবেটিস সামলাতে ও একটি স্বাস্থ্যবান জীবন যাপন করতে সুযোগ দেয়।

বাজারে বিভিন্ন ধরনের ইন্সুলিন দেখতে পাওয়া যায়। দিনে ও রাতে রক্তের চিনি একটি ভাল মাত্রায় ধরে রাখতে দীর্ঘস্থায়ী ইন্সুলিন দিনে একবার বা দু’বার ব্যবহার করা হয়। স্বল্পস্থায়ী ইন্সুলিন দুপুরের আহারের আগে নেয়া হয় যাতে আপনি যে খাবার খাবেন তা যেন রক্তে আপনার চিনির মাত্রা খুব বেশী পরিমাণে বাড়িয়ে না ফেলে।

ইন্সুলিন ব্যবহারের একটি বিপদ হলো যে এটি রক্তে চিনির মাত্রা অতিরিক্ত কমিয়ে ফেলতে পারে। অতিরিক্ত ইন্সুলিন ব্যবহারের কারণে একজন ব্যক্তি বিভ্রান্ত হতে পারে, তার মাথা ঝিমঝিম করতে পারে, সে জ্ঞান হারাতে পারে, এবং এমনকি মারাও যেতে পারে। ‍সালফনিলুরিয়ার ক্ষেত্রে যেমন ঠিক সেরকম ভাবে খাবার খাওয়া বাদ না দেয়ার চেষ্টা করে এবং জরুরী অবস্থার জন্য সাথে মিষ্টি বহন করে চিনির মাত্রা নীচে চলে যাওয়া রোধ করুন।

আপনি যদি ইন্সুলিন ব্যবহার করেন, তবে ঘরে ব্যবহারযোগ্য একটি রক্তে চিনি পরিমাপক (গ্লুকোমিটার) আপনার চিনির মাত্রা ঘন ঘন পরিমাপ করতে সাহায্য করতে পারে যাতে এটি যেন অতিরিক্ত নীচে চলে না যায় তা আপনি নিশ্চিত করতে পারেন। আপনার যদি কোন পরিমাপক না থাকে, তবে ইন্সুলিন স্বল্প মাত্রায় ব্যবহার করা উচিত যাতে রক্তে চিনির মাত্রা মারাত্মকভাবে নীচে চলে যাওয়া রোধ করা যায়। পরীক্ষা করার কোন উপায় না থাকলে রক্তে চিনির মাত্রা অতিরিক্ত কম থাকার চেয়ে সামান্য একটু বেশী থাকা নিরাপদ।

একটি সিরিঞ্জ ও একটি ইন্সুলিনের বোতল। একটি ইন্সুলিন কলম।
বেশীরভাগ লোকই ইন্সুলিন ব্যবহারের জন্য একটি সিরিঞ্জ ব্যবহার করে থাকে প্রতিটি ইঞ্জেকশনের জন্য একটি করে সূঁই লাগানো বিশেষ কলমসাদৃশ্য দ্রব্যের আকারেও ইন্সুলিন পাওয়া যায়।

ইন্সুলিনকে অবশ্যই ঠাণ্ডা রাখতে হবে। আপনার কোন হিমায়ক না থাকলে এটিকে ঠাণ্ডা এক বাটি জলের মধ্যে রেখে সূর্য থেকে দুরে রাখুন।

ভেষজ উদ্ভিদ রক্তের চিনি কমায়

সারা বিশ্বেই, চিকৎসকরা এমন খাদ্য ও উদ্ভিদ খুঁজে পেয়েছেন যেগুলো রক্তে চিনির মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এখানে কয়েকটি উদাহরণ দেয়া হলো।

কোন কোন ভেষজ উদ্ভিদ আপনার এলাকায় পাওয়া যায়, এগুলো কিভাবে সবথেকে ভাল ব্যবহার করা যায় তা দেখুন, এবং এগুলো ইন্সুলিন বা অন্যান্য ঔষধ ব্যবহারের সাথে সাথে ব্যবহার করা নিরাপদ কিনা তা স্থানীয় বৈদ্যদেরকে জিজ্ঞাসা করুন।

  • করল্লা
  • মেথি
  • মাশরুম
NWTND Diab Page 21-3.png
  • দারুচিনি
  • ডুমুরের পাতা
  • হলুদ
NWTND Diab Page 21-5.png
  • শিরকা
  • তুঁত
  • নিম পাতা
  • জিরা
Bn NWTND Diab Page 21-4.png
  • আদা
  • গুরমারির পাতা
  • জামের বীচি
  • নয়নতারার পাতা
NWTND Diab Page 21-6.png



এই পাতাটি হালনাগাদ করা হয়েছে: ২৫ এপ্রিল ২০২৪